Social Icons

Featured Posts

ফেসবুকের নতুন বাটন যেভাবে ব্যবহার করবেন

সম্প্রতি প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য নতুন ছয়টি ‘ইমোজি’ উন্মুক্ত করেছে ফেসবুক। গত বছরের অক্টোবরে মাসে মানুষের আবেগ প্রকাশের সাতটি প্রতিক্রিয়া জানানোর বাটন পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছিল ফেসবুক। একটি বাটন বাদ দিয়ে ২৪ ফেব্রুয়ারি ‘রিঅ্যাকশনস’ নামের প্রতিক্রিয়া জানানোর ফিচার বিশ্বব্যাপী চালু করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। প্রথমে সাতটি দেশে পরীক্ষামূলকভাবে এ বাটন চালু হয়েছিল।
 ফেসবুকের নতুন বাটন যেভাবে ব্যবহার করবেন

ফেসবুক কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, প্রতিক্রিয়া জানানোর বাটনগুলো এলেও লাইক বাটন থাকছে। এর পাশাপাশি ফেসবুক পোস্টে ছয়টি আবেগের প্রতিক্রিয়া জানানো যাবে। সম্প্রতি একটি ভিডিও ও ব্লগ পোস্টে নতুন বাটন সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করেছে ফেসবুক। ফেসবুকের ভাষ্য, লাইকের মতোই প্রতিক্রিয়া জানানোর যেকোনো বাটন ব্যবহার করা যাবে।
এর আগে গত বছরে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মানসিক ভাবনা প্রকাশের জন্য ভালোবাসা, হাসি, সুখ, আশ্চর্য, মন খারাপ কিংবা রাগান্বিত-এ রকম আইকন যুক্ত করে ফেসবুক।
দীর্ঘদিন ধরে ফেসবুকে ‘ডিজলাইক’ বাটন চালুর বিষয়ে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের অক্টোবরে আয়ারল্যান্ড ও স্পেনের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অভিব্যক্তি প্রকাশের সুযোগ দেয় ফেসবুক।
ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ বলেন, সব সময় মানুষের ভালো সময় যায় না। অনেক সময় সহমর্মিতা প্রকাশ করতে হয়। কিছু মুহূর্ত থাকে, যা শেয়ার করার জন্য আরও বেশি অভিব্যক্তি প্রয়োজন হয়। শুধু লাইক দিয়ে সব প্রকাশ করা যায় না।

যেভাবে ব্যবহার করবেন:
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, এ বাটন ব্যবহার করা খুব সহজ। আইওএস, অ্যান্ড্রয়েড ও ডেস্কটপ ব্যবহারকারীরা এ বাটন ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। যাঁরা ব্যবহার করতে পারছেন না, শিগগিরই তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইলে এ সুবিধা যুক্ত করে দেবে ফেসবুক। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, বিশ্বজুড়ে সব ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছে এ বাটন পৌঁছাতে আরও কয়েক দিন লাগতে পারে। একটি পোস্টে একাধিক প্রতিক্রিয়া জানানোর সুযোগ থাকছে না। অর্থাৎ লাইক দিলে আর কিছু জানানোর সুযোগ নেই। তবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানোর পর তা ফিরিয়ে নিয়ে নতুন প্রতিক্রিয়া জানানো যাবে।
আইওএসচালিত বা অ্যান্ড্রয়েডচালিত ডিভাইসে ফেসবুকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পোস্টের নিচে থাকা লাইক বাটনটিতে কিছুক্ষণ চাপ দিয়ে ধরতে হবে। একটি পপআপ ড্রয়ারে ছয়টি ‘ইমোজি’ আসবে। যেকোনো একটি চেপে সে প্রতিক্রিয়াটি পোস্ট করা যাবে। ডেস্কটপের ক্ষেত্রে লাইকের ওপর মাউস নাড়ালে পপআপটি চলে আসবে।
Read More »

ফেসবুক বন্ধুকে ভিডিও & ভয়েস কল করতে পারবেন ফ্রিতে

অন্য অন্য দেশে ফেসবুক কল সার্ভিস টি চালো থাকলেও বাংলাদেশে এত দিন ফেসবুক কল সার্ভিস টি ছিল না। আমরা অনেকেই proxy ব্যবহার করে কল করতে পারতাম।

Related: ফেসবুক জরিপ ২০১৫

আর আজ বাংলাদেশে চালু হলো ফেসবুকের কল বাটন এখন আপনি আপনার ফেসবুক বন্ধুকে ভিডিও & ভয়েস কল করতে পারবেন ফ্রিতে, সার্ভিস টি পেতে অব্যশই আপনাকে মেসেন্জার ব্যবহার করতে হবে
Read More »

ফেসবুক জরিপ ২০১৫

দেশের সেরা নিউজপেপার দৈনিক ভোগাস নিউজ এর পক্ষ থেকে ফেসবুক নিয়ে একটি জরিপ করা হয়েছে নিম্নে সাধারণ জনগনের জন্য জরিপটির ফল প্রকাশ করা হলো:

১. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী স্ট্যাটাস বাংলাদেশ ।
২. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী অনলাইন বাংলাদেশ।
৩. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী ফটো আপলোড ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড [মেয়ে]।
৪. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী শেয়ার, ব্রাজিল, পর্তুগাল, ম্যাক্সিকো।
৫. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী লাইক, স্পেইন।
৬. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী কমেন্ট, জার্মানী, বাংলাদেশ।
৭. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী গ্রুপ, বাংলাদেশ, ফিলিপাইন।
৮. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী ফেক আই ডি, ইন্ডিয়া।
৯. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী ইসলামিক গ্রুপ পাকিস্থান, বাংলাদেশ।
১০. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশী আজাইরা ছেলে মেয়ে বাংলাদেশ

উল্লেখ্য উক্ত জরিপ এর জন্য ফেসবুক কতৃপক্ষ দৈনিক ভোগাস নিউজ এর সম্পাদককে ”হালারপো” বিশেষ উপাধীতে ভুষিত করেছেন এবং নিকট ভবিষ্যতে ফেসবুক নিয়ে যেকোন সংবাদ প্রচারণায় জুতারবার্গ এর অনুমতি নিতে অনুরোধ করেন।
Read More »

২০১৭ সালে ফেসবুকে যা ঘটবে

ফেসবুক বাংলাদেশ: ২০১৭ সালের কোন এক দিন সকাল পৌণে সাতটায় এসে লাইনে দাঁড়িয়েছে শাওন, এখন সাড়ে দশটা, লাইন যেয়ে মেইনরোড পর্যন্ত ঠেকেছে, আগারগাঁও জাতীয় ফেসবুক অফিসের সামনে প্রতিদিনই এমন ভিড়বাট্টা হয় আজকাল। মাঝখানে কয়েকবার দুয়েকজন দালাল এসে শাওনকে চোখ টিপি দিয়ে গেছে, শাওন পাত্তা দিচ্ছেনা, সে দালাল ছাড়াই ফেসবুক একাউন্ট খুলবে সেটা তার জেদ। দালালদের দৌরাত্ন্য খুব বেশী, দালাল এড়াতে ফেসবুক একাউন্ট বানানোর দায়িত্ব সেনাবাহিনীর উপর ন্যস্ত করার চিন্তা ভাবনা চলছে।

জাতীয় ফেসবুক অফিসে এটা শাওনের তৃতীয় দিন, এর আগে দুইবার এসেছিলো। যারা দালাল ধরেছিলো তাদের কিছু করতে হয়নাই, কাগজপত্র নিয়ে দালাল ভেতরে ঢুকে গেছে তারপর হাসি হাসি মুখ করে সবাইকে এসে টোকেন দিয়ে দিয়েছে, টোকেন পাওয়ার পর পুলিশ ভেরিফিকেশন হবে সেটাও দালালরাই দেখবে বলেছে, পুলিশ ভেরিফিকেশনের পর আবার অফিসে এসে ফিঙ্গারপ্রিন্ট আর ছবি দিয়ে ফেসবুক একাউন্ট খুলতে হয়। দালালদের কিছু টাকা বেশী দিলে নাকি দুই তিনবার ছবি তোলে ভালো ছবিটা ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচারে দেয় আর নইলে একটা ছবি তুলে সেটাই দেয়, সেই ছবি বেশীরভাগ সময়েই জাতীয়তা পরিচয়পত্রের ছবির মতো হয়। ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সরকারী আইনকানুন বেশ কড়া, সরকারকে না জানিয়ে প্রোফাইল পিকচার পাল্টালে মোবাইল কোর্টে অনধিক দেড় মাসের কারাদন্ড হয়, আবার নিয়ম মেনে প্রোফাইল পিকচার পালটানো ঝামেলা, নোটারী পাবলিক দিয়ে এফিডেভিট করতে হয়, পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে হয়, তারপর ফার্স্টক্লাশ গেজেটেড অফিসার দিয়ে ছবি সত্যায়িত করাতে হয়।

দালাল ধরে নাই বলেই ফেসবুক অফিসে আজ শাওনের তৃতীয় দিন, দালাল ধরবে না সেটা তার জেদ, দালালের ফি ই বা সে পাবে কোথায়, এম্নিতেই ফেসবুক একাউন্ট খোলার যে সরকারী রেট সেই টাকা জোগাড় করতেই বাপের পকেটে হাত দিতে হয়েছে। সে বার্থ সার্টিফিকেট, জাতীয়তা পরিচয়পত্র, এসএসসি/এইচএসসি সার্টিফিকেট, কমিশনার থেকে সত্যায়িত করে আনা নাগরিকত্ব সনদ এর ফটোকপি আর পাসপোর্ট সাইজ দুই কপি ছবি জমা দিয়েছিলো। প্রথমবার কাগজপত্র দেখে সরকারী অফিসার গম্ভীর স্বরে বলেছে এইগুলা কিছুই হয়নাই, বার্থ সার্টিফিকেট নরমাল কাগজে ফটোকপি করে আনলে গ্রহনযোগ্য হবেনা, অফসেট কাগজে ফটোকপি করে আনতে হবে। দ্বিতীয়বার তাকে ফেরত যেতে হয়েছে ফটোকপিতে কালি বেশী হয়ে গেছে বলে, অফিসার বলেছে সেইটা নাকি ন্যাচারাল দেখাচ্ছে না পাল্টায়ে আনতে। সে জানতে চেয়েছিলো ফটোকপির ন্যাচারাল লুক জিনিসটা কি, তবে অফিসার ব্যস্ত ছিলো তাই উত্তর দেয়ার সময় ছিলোনা দূর দূর করে হাত নেড়ে চলে যেতে বলেছে।

বেলা তিনটা। আগারগাঁও জাতীয় ফেসবুক অফিস থেকে বেরিয়ে এসে সামনের টঙ এ একটা কলা আর বনরুটি খায় শাওন। সবশেষে একটা সিগারেট ধরিয়ে ধূয়ার সাথে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে। তার আজো হয়নি, কি কারন দেখিয়েছে অফিসার সেটা বড় কথা না, দালাল ছাড়া কাজ হবেনা সেইটাই বড় কথা। বাড়ির পথ ধরে বাস স্ট্যান্ডের দিকে হাঁটতে হাঁটতে সে ভাবে এই ডিজিটাল বাংলাদেশ এই ফেসবুক তার না, ফেসবুক বড়লোকদের, যাদের টাকা আছে কিংবা লিঙ্ক লবিং আছে তাদের… বাসস্ট্যান্ডে বিটিসিএল এর বিলবোর্ডে চোখ পড়ে তার, বাংলাদেশ সরকার প্রযোজিত, আইসিটি মিনিস্ট্রি পরিচালিত ‘একটি বাড়ি একটি ফেসবুক একাউন্ট’ প্রকল্পের বিলবোর্ড। অভিমানে চিকচিক করে শাওনের চোখ…

(সংগৃহীত)
Read More »

বাংলাদেশকে নিয়ে একি বললেন মার্ক জুকারবার্গ ?

গতকাল আমেরিকার ওয়াশিংটনে ফেসবুক আয়োজিত এক সেমিনারে ফেসবুকের জনক মার্ক জুকার বার্গ বাংলাদেশ ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়ার প্রতি তীব্র নিন্দাও প্রতিবাদ জানিয়েছেন । তিনি বলেছেন, ফেসবুক বন্ধ করে সরকার বিশ্ব থেকে বাংলাদেশকে আদালা করার পায়তারা করা হচ্ছে। তিনি আরাও বলেন অতিবিলম্বে যদি বাংলাদেশে সরকার ফেসবুক খুলে না দেয় তাহলে বাংলাদেশ কে সবরকম ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত করা হবে। তবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের পাঠানো চিঠি নিয়ে কিছুই বলে নাই তিনি। সেমিনারে আমেরিকা ভারত বেশ কয়েকটি দেশের বক্তরা এই বিষয়ে প্রতি আঙ্গুল তুলে তীব্র নিন্দা জানান। বাংলাদেশ ফেসবুক বন্ধ হওয়াতে ফেসবুক কোম্পানির বেশ কিছু ডলার এর ক্ষতি হচ্ছে, কারন বাংলাদেশের ই-কমার্স সাইট সহ অনেক কোম্পানিই ফেসবুক এ বিজ্ঞাপন দিত কিন্তু এখন সেটি হচ্ছে না। সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি বাংলাদেশকে নিয়ে এমন মন্তব্য করেন।

উল্লেখ, গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেসবুক, ভাইবারসহ বেশকয়েকটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে মন্ত্রিসভার সদস্যসহ সরকারের অনেক উচ্চপদস্থত কর্মকর্তারা বিকল্প উপায়ে ফেসবুক ব্যবহার করছেন। আশা করি খুব দ্রুতই সকলের জন্য সরকার ফেসবুক উন্মুক্ত করে দিবেন।
Read More »

বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধ করার আসল কারণ

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ওজামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ডের চূড়ান্ত আদেশের পর থেকেদেশে ফেসবুকসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ রয়েছে। সাম্প্রতিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের প্রতিক্রিয়া লিখেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এমপি।
 
পাঠকের জন্য তা তুলে ধরা হলো লেখাটি….
লেখাটি আমি “প্রতিমন্ত্রীর জায়গা থেকে লিখছি না”, লিখছি এ দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে- যে দেশকে ও দেশের মানুষকে ভালোবাসে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেই কিন্তুু- চাঁদে কারো মুখ দেখার গুজবে প্রাণ হারিয়েছে বহু মানুষ, আবার একটি পোস্টের কারণে (সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে) বৌদ্ধ্য বিহারে চলেছে হামলা- আমরা সব ভুলে গেছি। ভুলে গেছি বহু দেশ আজকের দিন পর্যন্ত সেদেশগুলোর মানুষের নিরাপত্তার জন্য “ইন্টারনেট” পর্যন্তও সাময়িক বন্ধ রেখেছে। সেদেশের নাগরিকেরা দেশের বৃহত্তর স্বার্থে তা মেনে নিয়েছে, “টু” শব্দটি করেননি। হয়তো তারা ভাবছেন- “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো দুর্ঘটনা ঘটার আগে “ সাময়িক বন্ধ ” রাখলে এই মানুষগুলোর জীবন ( FRANCE এর) বাঁচানো যেত কি?” আরেকটি ঘটনা বলি, পুলিৎজার পুরস্কার পাওয়া এক চিত্রগ্রাহক একটি ছবি তুললেন ক্ষুধার্ত এক শিশু এবং তার মুখোমুখি একটি শকুনের। ছবি হিসাবে অসাধারণ। তার সামনে ২টি বিকল্প ছিল- হয় তিনি ছবিটি তুলবেন, নয়তো শিশুটিকে দ্রুত তুলে নিয়ে নিকটবর্তী হাসপাতালে যাবেন। তার কাছে প্রথম বিকল্পটি আকর্ষণীয় মনে হলো। তিনি তুললেন অসাধারণ ছবিটি।
 
কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে শিশুটি মারা গেল। চিত্র গ্রাহক পেলেন “ পুলিৎজার পুরস্কার ”। কর্মের এক বিরল স্বীকৃতি। কিন্তু বিবেক তাকে তাড়া করলো সর্বক্ষণ- “যদি তখন ছবি না তুলে শিশুটিকে তিনি নিয়ে যেতেন নিকটবর্তী অস্থায়ী চিকিৎসাকেন্দ্রে, অন্তত বাঁচাবার চেষ্টা তো করতে পারতেন! ” অনুশোচনায় আত্মহত্যা করলেন তিনি।
আমরা বড় বেশি কঠিন, কঠোর হয়ে গেছি- তাই মানুষের জীবন বাঁচানোর চেষ্টাকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়। ধন্যবাদ সকলকে যারা মানুষের জীবন বাঁচানোর প্রচেষ্টাকে ব্যঙ্গ করেন, তিরস্কার করেন। এ জন্যই হয়ত মানুষের জায়গায় আসছে রোবট। রোবট হবার পথ থেকে খুব দূরে কি আমরা?
 
এবার একজন জনপ্রতিনিধির জায়গা থেকে লিখি- যার অনুরোধ পুরো লেখাটি ছাপাবার, খণ্ডিত আকারে নয়। বহুবার এই অনুরোধ করেছি, ফল পাইনি- খণ্ডিত সংবাদ বিভ্রান্তি ছড়ায়- এটুকু যেন ভুলে না যাই।
 
প্রথমত: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অস্থায়ীভাবে, সাময়িক সময়ের জন্য জননিরাপত্তার স্বার্থে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে, সরকারের জনজীবনের নিরাপত্তারক্ষার দায়িত্বের অংশ হিসাবে (আবারো উল্লেখ করছি) সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।
 
দ্বিতীয়ত, লক্ষ্য করবেন এবার শীর্ষ দুই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায়ের আগে বা পরে দেশে বড় ধরনের কোনো নাশকতা ঘটেনি। ধর্মযাজকের উপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হয়েছেন। বিশিষ্টজনদের প্রাণনাশের হুমকিদাতাও গ্রেপ্তার হয়েছেন । স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করলে জানতে পারবেন নাশকতার জন্য কতজন পরিকল্পনাকারীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সাময়িক বন্ধ রাখার জন্য এবার গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে।
 
তৃতীয়ত, না, “মাথাব্যথার জন্য আমরা মাথা কেটে ফেলিনি” – কারণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সবুজ সংকেত ও সরকারের নির্দেশনা পেলেই এসব মাধ্যম খুলে দেয়া হবে। সরকারের দায়িত্ব জনগণের নিরাপত্তা বিধান করা। যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুলে দেবার জন্য একটি প্রাণহানিও ঘটে তখন কিন্তু জনগণ সরকারকেই দোষারোপ করেন, করবেন। তাহলে জননিরাপত্তার স্বার্থে সরকার সাময়িক সহযোগিতা চাইলে তা দিতে আমরা কুণ্ঠিত হব কেন ?
চতুর্থত, বিকল্প ব্যবস্থা কি নেয়া যেত না? আমি দায়িত্ব গ্রহণ করেছি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে প্রায় সাড়ে চার মাস। এর মধ্যে সিম/রিম নিবন্ধন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের কার্যক্রম জোরদার করা, ব্যান্ডইউথের দাম কমানো, টেলিটককে সক্ষম করা, বায়োমেট্রিকস চালু করা, ডাক বিভাগের জন্য E-Cash transfer সম্প্রসারণ ও ১১৮টি যানবাহন ক্রয় প্রক্রিয়া, MNP চালুর জন্য প্রক্রিয়া শুরুসহ দায়িত্ব পাবার ৩ দিনের মাথায় “প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তিকে মোকাবিলা” করার জন্যও কাজ শুরু করেছি।
 
প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তি মোকাবেলার জন্য আমি প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেবার পর -ইন্টারনেট সেফটি সলিউশন আমদানি করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি যার মাধ্যমে দেশের বাইরের আপত্তিকর কনটেন্ট ফিল্টার্ড হয়ে দেশে প্রবেশ করবে, জনগণের ও নারীদের নিরাপত্তা বাড়বে। 11G দের DPI এর Capacity যাচাই করার এবং ৭দিনের মধ্যে উক্ত 11G দের তা জানিয়ে উপযুক্ত Capacity র DPI ও বসাবার জন্য (লাইসেন্সের শর্ত মোতাবেক)- নির্দেশনা দিয়েছি- ISP দের Database তৈরি, লাইসেন্স প্রাপ্তদের Database তৈরি সহ, যারা যত্রতত্র ইন্টারনেট সার্ভিস দিচ্ছেন তাদের বৈধভাবে শর্তপূরণ সাপেক্ষে লাইসেন্স নিয়ে সম্পূর্ণ Database তৈরি করা এবং সকল ISP রা কাদের সংযোগ দিচ্ছেন তার তালিকা তৈরি করার জন্য BTRC কে নির্দেশনা দিয়েছি।
এই কাজগুলো কিন্তু চলছে। ৩ মাস খুব বেশি সময় নয়, অচিরেই এর ফল পাবেন।
যারা জনস্বার্থে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার বন্ধ রেখে সাময়িক অসুবিধা মেনে নিয়ে নাশকতাকারীদের খুঁজে বের করতে, নাগরিকের জীবন বাঁচাতে সরকারকে সহযোগিতা করেছেন তাদের এই দেশপ্রেমের জন্য অকুণ্ঠ সাধুবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা ভিন্ন পথে এসব মাধ্যম ব্যবহার করে তাদের নিজেদের ID হ্যাক হতে পারে- এই সতর্কতাও দেয়া প্রয়োজন। যারা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ ও তিরস্কার করেছেন তাদের কাছে ব্যক্তি আমি জীবন বাঁচাবার চেষ্টা করার জন্য, রাষ্ট্রের একজন জনপ্রতিনিধি হিসাবে জননিরাপত্তা বিধানে ভূমিকা পালনে গর্বিত হয়েও ক্ষমাপ্রার্থী
সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক আমাদের সকলের দায়িত্ব জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এই কাজটি সততার ও নিষ্ঠার সাথে করার জন্য যারা আমাকে প্রবল তিরস্কার করেছেন তা আমি নতমস্তকে গ্রহণ করলাম কারণ হয়তো এ কারণে আজ কোথাও এক মায়ের সন্তান হাসিমুখে তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে- অক্ষত। এ প্রাপ্তিটুকুও আমার জন্য কম নয়। কম নয় কারও জন্যই।
Read More »

ফেসবুক খুলছে না চুক্তির আগে — তারানা হালিম

বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তি করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে গতকাল রবিবার একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে। চিঠিতে তাদের বাংলাদেশে অ্যাডমিন বসানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ চুক্তি হলে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সম্পর্কে তথ্য পেতে সরকারের কোনো বাধা থাকবে না। চুক্তি হওয়ার পরই দেশে ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে সরকার ফেসবুক বন্ধ করার পরও বিকল্প পথে যারা ফেসবুক ব্যবহার করছে, তারা গোয়েন্দা নজরদারিতে রয়েছে। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

গতকাল তারানা হালিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তাদেরকে চিঠি লিখেছি। তাদের বলেছি তাদের একজন অ্যাডমিন বাংলাদেশে রাখার জন্য।’ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এত দিন বাংলাদেশের সঙ্গে সরকারি পর্যায়ে ফেসবুক কিংবা গুগলের কোনো সমঝোতা চুক্তি না থাকায় কোনো তথ্য চেয়ে পায়নি সরকার। আর সঠিক তথ্য না পাওয়ায় ফেসবুক অপব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। এ জন্যই ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) বিশেষ নির্দেশনা দেয় সরকার। গতকাল পাঠানো চিঠিতে বাংলাদেশে ফেসবুকের অ্যাডমিন বসানোসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

কবে নাগাদ ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে-সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তারানা হালিম বলেন, ‘এই কথাগুলো আমাকে আহত করে। এখানে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কিছু নেই। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন মনে করবে এখন নিরাপদ, তখন খুলে দেওয়া হবে। আমাদের কাছে রাষ্ট্র ও জনগণের নিরাপত্তাবিধানই হলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন নাগরিকের জীবনও আমাদের কাছে অনেক বড় বিষয়। জনগণের উচিত আমাদের এই কার্যক্রমকে সহযোগিতা করা।’

গতকাল দুপুরে সচিবালয়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক অগ্রগতি ও উন্নয়ন পর্যালোচনা সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তারানা হালিম বলেন, বিকল্প পথে যারা ফেসবুকসহ অন্য সামাজিক মাধ্যমগুলো ব্যবহার করছে, তারা আইন লঙ্ঘন করছে। তাদের সবার তথ্য গোয়েন্দা সংস্থার কাছে আছে। গোয়েন্দা সংস্থা তাদের কাউকে কাউকে গ্রেপ্তার করছে, আবার অনেককেই করছে না।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে তারা একটি স্পেসিফিক ক্যাপাসিটির ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করছে, এটি তারা বেশি দিন করতে পারবে না। কারণ এই ব্যান্ডউইডথের ক্যাপাসিটিটা কম। দ্বিতীয়ত, ব্যান্ডউইডথের স্পিডটা অনেক কম। স্পিডটা যখন কম হয়, যে প্রক্রিয়ায় নাশকতাকারীরা সংগঠিত হয়ে নাশকতা কর্মকাণ্ড চালায়, সেটি অত দ্রুত করা সম্ভব হয় না। গতি দ্রুত হলে ট্র্যাক করা যায় না। গতি কম হলে সহজেই ট্র্যাক করা যায়। যারা বিকল্প পথে ব্যবহার করছে তাদের জেনে রাখা ভালো, তাদের আইডি হ্যাকড হতে পারে এবং এই সম্ভাবনা বেশি।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ইন্টারনেট সংযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না করে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো শতভাগ বন্ধ করা সম্ভব নয়। পৃথিবীর কোনো দেশে, এমনকি যেখানে ফেসবুকের অ্যাডমিনও আছে, সেখানেও শতভাগ বন্ধ করা সম্ভব নয়।

এদিকে গতকাল সকালে ঢাকা আহছানিয়া মিশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ফেসবুক বন্ধ থাকার বিষয়ে তরুণ প্রজন্মকে ধৈর্য ধরতে হবে। খুব শিগগির ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে বলেন, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করছি, শিগগিরই চুক্তি হয়ে যাবে। চুক্তি হয়ে গেলেই ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভারত, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, দুবাইসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ফেসবুকের চুক্তি আছে। তাদের ওখানে ফেসবুকসংশ্লিষ্ট কোনো অপরাধ হলে ফেসবুকের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে অপরাধীদের ধরতে পারছে।
এ বিষয়ে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তি হলে আমাদের জন্য অনেক উপকার হবে। ফেসবুকসংক্রান্ত অনেক অপরাধের অভিযোগ আসে আমাদের কাছে। সেসব অপরাধ রোধে কার্যকর ভূমিকা নেওয়া যাবে।’

সূত্র জানায়, গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে ১৭ জনের তথ্য চেয়ে ফেসবুকের কাছে আবেদন করে সরকার। কিন্তু কোনো তথ্যই দেয়নি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। অথচ পাশের দেশ ভারত এ বছর ৯ হাজার ব্যক্তির তথ্য চেয়ে চিঠি দিলে সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি আইডির তথ্য দিয়েছে ফেসবুক।
Read More »

ফেসবুক ব্যবহারের কিছু নিয়ম কানুন

জানতে হলে পড়তে হবে। ফেসবুকে আপনি
(১) সর্বোচ্চ ৬০০০ গ্রুপের মেম্বার হতে পারবেন।
(২) সর্বোচ্চ ৫০০০ ফ্রেন্ড অ্যাড করতে পারবেন।
(৩) সর্বোচ্চ ৫০০০ পেজ লাইক করতে পারবেন।
(৪) একটি ছবিতে সর্বোচ্চ ৫০ জন ব্যক্তি বা পেজকে ট্যাগ করতে পারবেন।
(৫) সর্বোচ্চ ১৫০ জনকে নিয়ে চ্যাট গ্রুপ তৈরী করতে পারবেন।
(৬) লাইক দেয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন সীমা নেই। তবে প্রতি ৭ মিনিট পরপর একবারে ৪০ টি করে লাইক দিলে ব্লক হবেন না। সারাদিন ধরে করা যাবে।
(৭) ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানোর নির্দিষ্ট কোন সীমা নেই।এটা নির্ভর করে একসেপ্ট করার পারসেন্টেজের উপর। মনে করেন আপনি ৫০০ রিকোয়েস্ট পাঠালেন। সেই ৫০০ রিকোয়েস্টই একসেপ্ট করলো। তাহলে কোন সমস্যা হবে না।আবার ৫০ জনকে রিকোয়েস্ট পাঠালেন ৫০ জনই রিজেক্ট করলো। তখন আপনি ব্লক হবেন।তবে এটা ১০০% হতে হবে তেমন নয়।বলা যায় ৮০% হলেই হয়।
(৮) আপনি কোন কিছুতে ব্লক হলে যেমন লাইক,টিউমেন্ট,মেসেজ, রিকোয়েস্ট পাঠানো,গ্রুপে ফ্রেন্ড অ্যাড ইত্যাদি ক্ষেত্রে। সেই ব্লকের মেয়াদ কতদিন বাকি আছে জানতে Setting > বামে নিচে support inbox এ ক্লিক করুন।
(৯) কাউকে ক্লোজফ্রেন্ড লিস্টে রাখতে মোবাইল থেকে timeline > একেবারে নীচে see friend list > close friend বক্সে টিক দিয়ে done করুন।
(১০) একটি আইডি থেকে আপনি আনলিমিটেড পেজ role/manage করতে পারবেন।
(১১) 60 দিনের আগে নাম চেন্জ করতে Setting
> Genarel > Name edit > নীচের দিকে নীল রঙের Learn more > আবারও নীচে learn more
> let us know > যে নাম দিতে চান বক্সে লিখুন। 1st এবং last name অবশ্যই লিখতে হবে। middle name না লিখলেও হবে > Reason for this change
> Legal Name Change > Choose এ ক্লিক করে যেকোনো একটি ফটো আপলোড করে send করে দিন। ৭২ঘন্টার ভিতর নাম চেঞ্জের অপশন আসবে।তখন চেন্জ করতে পারবেন।
(১২) মোবাইল থেকে পেজের অ্যাডমিন করতে প্রথমে page এ যান > ডানে more > edit setting > page roles > add person to page > বক্সে নাম সার্চ করে সিলেক্ট করুন > set as admin
> ফেসবুক পাসওয়ার্ড দিয়ে continue > অপশনগুলো থেকে যেটা করতে চান সিলেক্ট করে add এ ক্লিক করুন।
(১৩) পিসি থেকে auto video play অফ করতে settings & privacy > বাম পাশে নীচে Videos > auto play videos > default করা আছে off করে দিন।
এটা মোবাইলে ব্রাউজারে ডেক্সটপ ভিউ দিয়েও করা যায়..
ভাল লাগলে share দিতে পারেন।।
Read More »

কত মানুষের ফেসবুক আছে?

বিশ্বের যত মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাঁদের অর্ধেকের বেশি মানুষের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১৫৫ কোটিতে। ৪ নভেম্বর বছরের তৃতীয় প্রান্তিক অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এ তিন মাসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ফেসবুক। ওই প্রতিবেদনে ফেসবুক ব্যবহারকারীর ওই সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে। ফেসবুকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ সংখ্যা একবছর আগের তুলনায় বেড়েছে ১৪ শতাংশ।
বুধবার ফেসবুক বলছে, চলতি বছরের তৃতীয়ার্ধে তাদের মুনাফা ১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৯ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, আমাদের মুনাফার পরিমাণ ভালো এবং ব্যবহারকারীও বেড়েছে। তিনি বলেন, পুরো বিশ্বকে যুক্ত করতে আমরা দীর্ঘ সময় ব্যয় করেছি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাপক অনলাইন বিজ্ঞাপনই ফেসবুকের আয়ের উৎস। ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মতো অ্যাপ্লিকেশনকে যুক্ত করার মধ্যদিয়ে ফেসবুক তার ক্ষেত্র বিস্তার ঘটিয়েছে। ফলে আয়ও বাড়ছে।

তৃতীয় প্রান্তিকে ফেসবুকের উল্লেখযোগ্য বিষয়
  • সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ছিল ১০০ কোটি ১০ লাখ যা গত বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি।
  • দৈনিক মোবাইল ফোনে ফেসবুক ব্যবহারকারী ৮৯ কোটি ৪০ লাখ যা গত বছরের চেয়ে ২৭ শতাংশ বেশি।
  • মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ১৫৫ কোটি যা গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বেশি।
  • মোবাইলে মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ১৩৯ কোটি যা গত বছরের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি।
Read More »

ফেসবুকে বার্তা পাঠাতে সম্মতি লাগবে

সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের কিছু নতুন সুবিধা মাঝেমধ্যে হয়ে দাঁড়ায় বিরক্তির কারণ। এই যেমন বার্তা আদান-প্রদানের কথাই ধরুন। চেনেন না জানেন না এমন কেউ আপনাকে যেকোনো কিছু লিখে বার্তা (মেসেজ) পাঠিয়ে দিচ্ছে। এই সুযোগে কিছু অযাচিত বার্তা (স্প্যাম) এসেও ইনবক্সের আদার ফোল্ডার ভরিয়ে তুলছে। এই বার্তাগুলো এড়িয়ে চলতে গিয়ে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ অনেক বার্তাই অদেখা রয়ে যাচ্ছে।
২৭ অক্টোবর ফেসবুক জানিয়েছে, আপনাকে এই বিরক্তি থেকে মুক্তি দিতে ফেসবুকে যোগ হচ্ছে নতুন একটি ফিচার। এখন থেকে বন্ধুতালিকার যাদের সঙ্গে আপনার বার্তা আদান-প্রদান হয়েছে, তাদের বার্তা সরাসরি পৌঁছে যাবে আপনার মূল ইনবক্সে। বাকি সব বার্তা, যেমন আপনার বন্ধুতালিকার বাইরের কারও বার্তা এখন থেকে ‘আদার’ ফোল্ডারে না গিয়ে ‘বার্তা অনুরোধ’ (মেসেজ রিকোয়েস্ট) হিসেবে ফেসবুক মেসেঞ্জারের ওপরের দিকে দেখানো হবে। সেখানে থাকবে অনুরোধকারী সম্পর্কে তথ্য যেমন নাম, অবস্থান ও মিউচুয়াল ফ্রেন্ডদের নাম। আপনি চাইলে সেখান থেকে বার্তা দেখতে ও পাঠাতে পারবেন।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ফেসবুক ব্যবহারকারী উভয় পক্ষের ভোগান্তি ও বিরক্তি লাঘবের উদ্দেশ্যেই এই নতুন পরিবর্তনটি আনা হচ্ছে। বার্তা আদান-প্রদানে এখন থেকে তাই প্রেরক ও প্রাপক উভয় পক্ষের সম্মতির প্রয়োজন হবে।
Read More »